নবম দশম শ্রেণির জীববিজ্ঞানের রেচন প্রক্রিয়া অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন ১। পেলভিস কী?

উত্তর : বৃক্কের হাইলাসে অবস্থিত গহ্বরই হলাে পেলভিস।

প্রশ্ন ২। নেফ্রন কী?

উত্তর : বৃক্কের ইউরিনিফেরাস নালিকার ক্ষরণকারী অংশ ও কার্ষিক এককই নেফ্রন।

প্রশ্ন ৩। ডায়ালাইসিস কী?

উত্তর : বৃক্ক সম্পূর্ণ অকেজো বা বিকল হওয়ার পর বৈজ্ঞানিক উপায়ে রক্ত পরিশােধিত করার নাম ডায়ালাইসিস ।

প্রশ্ন ৪। রেচন পদার্থ কী?

উত্তর : বিপাক কার্যের ফলে সৃষ্ট নাইট্রোজেনজাত জৈব, অপ্রয়ােজনীয় ও বর্জ্য পদার্থই সার্বিকভাবে রেচন পদার্থ।

প্রশ্ন ৫। ইউটেরােস্কাপিক কী?

উত্তর : বৃক্কে পাথর অপসারণ করার একটি পদ্ধতির নাম ইউটেরােস্কোপিক।

প্রশ্ন ৬। হাইলাস কী?

উত্তর : বৃক্ষের অতল অংশের ভাজই হলাে হাইলাস।

প্রশ্ন ৭। ইউরিনিফেরাস নালিকা কী?

উত্তর : প্রতিটি বৃক্কে বিশেষ এক ধরনের নালিকা থাকে সেটিই ইউরিনিফেরাস নালিকা।

প্রশ্ন ৮। মানব বৃক্কের অবস্থান কোথায়?

উত্তর : মানবদেহের উদর গহ্বরের পিছনের অংশে মেরুদন্ডের দুদিকে বক্ষপিঞ্জরের নিচে পৃষ্ঠপ্রাচীর সংলগ্ন অবস্থায় দুটি বৃক্ক অবস্থান করে।

প্রশ্ন ৯। ইউরােক্রোম কী?

উত্তর : ইউরােক্রোম হলাে এক ধরনের রঞ্জক পদার্থ, যার উপস্থিতিতে মূত্রের রং হালকা হলুদ হয়।।

প্রশ্ন ১০। মূত্রের রং হলুদ হয় কেন?

উত্তর : মূত্রে ইউরােক্রোম নামক এক ধরনের রঞ্জক পদার্থ থাকার। কারণে মূত্রের রং হলুদ হয়।

প্রশ্ন ১১। ক্যাপসুল কী?

উত্তর : কর্টেক্সের বাইরের দিকের তন্তুময় যােজক কলার আবরণী হলাে ক্যাপসুল।

প্রশ্ন ১২। নিকটবর্তী প্যাচানাে নালিকা কী?

উত্তর : বােম্যান্স ক্যাপসুলের সাথে সংযুক্ত প্রায় ১৪ মিলিমিটার দীর্ঘ প্যাচানাে নালিকাই হলাে নিকটবর্তী প্যাচানাে নালিকা।

প্রশ্ন ১৩। রেনাল করপাসূল কী?

উত্তর : নেফ্রনের অগ্র প্রান্তকে রেনাল করপাল বলে যা বােম্যান্স ক্যাপস্যুল ও গ্লোমেরুলাসের সমন্বয়ে গঠিত।

প্রশ্ন ১৪। প্রােটিন বিপাকে কোন এনজাইমটি কাজ করে?

উত্তর : প্রােটিন বিপাকে অ্যামােনিয়াম ডি এমাইনেজ এনজাইমটি কাজ করে।

প্রশ্ন ১৫। পরিণত বয়সে প্রতিটি বৃক্কের ওজন কত?

উত্তর : পরিণত বয়সে প্রতিটি বৃক্কের ওজন ১১৫ গ্রাম থেকে ১৭০ গ্রাম।

প্রশ্ন ১৬। অজৈব লবণ রেচনে কোন হরমােন ব্যবহৃত হয়?

উত্তর : প্যারাথাইরয়েড হরমােনটি অজৈব লবণ রেচনে ভূমিকা রাখে।

প্রশ্ন ১৭। একজন স্বাভাবিক মানুষ দৈনিক কত মিলিলিটার মূত্র ত্যাগ করে?

উত্তর : একজন স্বাভাবিক মানুষ দৈনিক ১৫০০ মিলিলিটার মূত্র ত্যাগ করে।

প্রশ্ন ১৮। রেচনতন্ত্র কী?

উত্তর : যে সুনির্দিষ্ট অঙ্গতন্ত্র রেচনের সাথে জড়িত থাকে তাকে রেচনতন্তু বলে। রেচনতন্ত্র বলতে বৃক্ক, ইউরেটার, মূত্রনালি ও মূত্রথলিকে সম্মিলিতভাবে বােঝায়।

প্রশ্ন ১৯। রেনাল টিউবুলস কাকে বলে?

উত্তর : বােম্যান্স ক্যাপসুলের পেছন হতে সৃষ্ট এবং সংগ্রাহী নালী পর্যন্ত বিস্তৃত নালিকাকে রেনাল টিউবুলস বলে।

প্রশ্ন ২০। গ্লোমেরুলাস কী?

উত্তর : বােম্যান্স আবরকের গহ্বরের ভেতরে অ্যাফারেন্ট ধমনীকা কতকগুলাে কৈশিক নালিতে বা লুপে বিভক্ত হয় এবং একটি রক্ত নালিকার গুছে পরিণত হয়। এ রক্ত নালিকার গুচ্ছই হলাে গ্লোমেরুলাস।

 

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

  

প্রশ্ন ১। দেহে পানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে মূত্র তৈরিকারী অঙ্গের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : বৃক্ক মূত্র তৈরি করে দেহে পানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। মানবদেহের যাবতীয় শারীরবৃত্তিক কাজ সম্পাদনের জন্য দেহে পরিমিত পানি থাকা অপরিহার্য। আবার দেহে পানির পরিমাণ বেড়ে গেলে নানারকম শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। মূলত মূত্রের মাধ্যমেই সবচেয়ে বেশি পানি দেহ থেকে বেরিয়ে যায়। বৃক্ক এর কার্যকরী একক নেফ্রনের মাধ্যমে পুণঃশােষণ প্রক্রিয়ায় দেহে পানির সমতা বজায় রাখে।

প্রশ্ন ২। মহিলা এবং পুরুষদের মধ্যে কার বৃক্কে পাথর হওয়ার সম্ভবনা বেশি? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : মানববৃক্কে উদ্ভূত ছােট আকারের পাথর জাতীয় পদার্থের সৃষ্টিই বৃক্কের পাথর হিসেবে পরিচিত। বৃক্কে পাথর সবারই হতে পারে। তবে দেখা গেছে যে, মেয়েদের থেকে পুরুষের বৃক্কে পাথর হওয়ার সম্ভবনা বেশি। অতিরিক্ত শারীরিক ওজন, বৃক্কে সংক্রমন রােগ, কম পানি পান করলে, অতিরিক্ত প্রাণিজ আমিষ যেমন- মাংস ও ডিম খেলে বৃক্কের পাথর হবার কারণ হতে পারে।

প্রশ্ন ৩। ডায়ালাইসিস বলতে কী বােঝায়?

উত্তর : বৃক্ক সম্পূর্ণ অকেজো বা বিকল হওয়ার পর বৈজ্ঞানিক উপায়ে রক্ত পরিশােধিত করার নাম ডায়ালাইসিস। সাধারণত ডায়ালাইসিস মেশিনের সাহায্যে রক্ত পরিশােধিত করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় মেশিনটির ডায়ালাইসিস টিউবের এক প্রান্ত রােগীর হাতের কব্জির ধমনীর সাথে ও অন্য প্রান্ত ঐ হাতের ক্বজির শিরার সাথে সংযােজন করা হয়। মূলত ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে দেহের নাইট্রোজেন ঘটিত ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ বাইরে নিষ্কাশিত হয়।

প্রশ্ন ৪। ডায়ালাইসিস কেন করা হয়?

উত্তর : বৃক্ক সম্পূর্ণ অকেজো বা বিকল হওয়ার পর বৈজ্ঞানিক উপায়ে রক্ত পরিশােধিত করার নাম ডায়ালাইসিস। কিডনি সম্পূর্ণ অকেজো বা বিকল হলে রক্তে ক্ষতিকর নাইট্রোজেন ঘটিত পদার্থ যেমন ক্রিয়েটিনিন ও ইউরিয়া বৃদ্ধি পায়। অদ্রব্য মিশ্রিত রক্তের কারণে শরীর দ্রুত ফুলে ওঠে। রােগী মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়তে থাকে। এ অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য বৈজ্ঞানিক উপায়ে ডায়ালাইসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রক্ত পরিশােধন করা হয়।

প্রশ্ন ৫। অসমােরেগুলেশন বলতে কী বুঝায়?

উত্তর : দেহের পানি, সােডিয়াম ও পটাসিয়াম লবণ এবং ক্লোরাইড আয়নের মধ্যে একটি আন্তঃসাম্য রক্ষার প্রক্রিয়াকে অসমােরেগুলেশন বলে। মানবদেহে যাবতীয় শারীরবৃত্তীয় কাজ সম্পাদনের জন্য দেহে পরিমিত পানি থাকা অপরিহার্য। মূলত মূত্রের মাধ্যমেই সবচেয়ে বেশি পানি দেহ থেকে বেরিয়ে যায়। দেহের পানি সাম্য নিয়ন্ত্রণে বৃক্ক প্রধান ভূমিকা পালন করে।

প্রশ্ন ৬। হেনলির লুপ বলতে কি বুঝায়?

উত্তর : প্যাচানাে নালিকার শেষপ্রান্ত সােজা হয়ে বৃক্কের মেডুলা অঞ্চলে প্রবেশ করে এবং একটি U আকৃতির ফাস বা লুপ গঠন করে পুনরায় কর্টেক্স অঞলে ফিরে আসে। আবিষ্কারক জার্মান চিকিৎসক হেনলির নামানুসারে একে হেনলির লুপ বলা হয়।

প্রশ্ন ৭। রেচন পদার্থ বলতে কী বুঝ? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : রেচন পদার্থ বলতে মূলত নাইট্রোজেন গঠিত বর্জ্য পদার্থকে বুঝায়। মানবদেহের রেচন পদার্থ মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়ে আসে। মূত্রের ৯০ ভাগ হলাে পানি। এছাড়াও মূত্রে ইউরিয়া, ইউরিক এসিড, ক্রিয়েটিনিন ও বিভিন্ন ধরনের লবণ থাকে। আর এসবগুলােই হলাে রেচন পদার্থ ।

প্রশ্ন ৮. বৃক্ক প্রতিস্থাপন বলতে কী বােঝায়?

উত্তর : বিভিন্ন কারণে বৃক্ক বিকল হতে পারে। একজন সুস্থ মানুষের দুটি বৃক্ক থাকে। একজন ব্যক্তি একটি বৃক্কের সাহায্যে রেচন প্রক্রিয়া চালাতে পারে। কোনাে কারণে একজন ব্যক্তির বৃক্ক বিকল হয়ে গেলে তিনি তার নিকট আত্মীয় বা অন্য কারও কাছ থেকে বৃক্ক নিয়ে শরীরে স্থাপন করতে পারেন। এ প্রক্রিয়াটিকে বৃক্ক প্রতিস্থাপন বলে ।

প্রশ্ন ৯। টিস্যু ম্যাচ বলতে কী বােঝায়? 

উত্তর : যে কোনাে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে দাতার টিস্যুর প্রকৃতি ধরন গ্রহীতার টিস্যুর প্রকৃতির ধরনের সাথে মিলে কিনা তা পরীক্ষা করে নেওয়া হয়। যাকে ‘টিস্যু ম্যাচ’ করা বলা হয়। সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তির পিতামাতা এবং কাছাকাছি আত্মীয়ের টিস্যু ম্যাচ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে।

প্রশ্ন ১০। মূত্র অঙ্গীয় প্রকৃতির কেন?

উত্তর : কোনাে পদার্থের অম্ল বা ক্ষারীয় অবস্থা নির্ভর করে তার pH মানের উপর। pH এর মান ৭ হলে সেই পদার্থ নিরপেক্ষ। pH ৭ এর কম হলে তা অম্লীয় আর উপরে হলে তা ক্ষারীয়। মূত্রের pH মান ৬ হওয়ায় তা অম্লীয় প্রকৃতির।

প্রশ্ন ১১। দেহ থেকে N2 ঘটিত বর্জ্য অপসারণ জরুরি কেন?

উত্তর : মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন হয়, যেমন- ইউরিয়া, ইউরিক এসিড, অ্যামােনিয়া, ক্রিয়েটিনিন ইত্যাদি। এসব বর্জ্য পদার্থগুলাে কোনাে কারণে শরীরে জমতে থাকলে নানা ধরনের জটিল সমস্যার উদ্ভব ঘটে। এর ফলে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই দেহ থেকে N2 ঘটিত বর্জ্য পদার্থ অপসারণ জরুরি।

প্রশ্ন ১২। গ্লোমেরুলাস বলতে কী বুঝ?

উত্তর : বৃক্কের প্রতিটি নেফ্রন রেনাল করপাসল বা মালপিজিয়ান অঙ্গ এবং রেনাল টিউবুল নিয়ে গঠিত। প্রতিটি রেনাল করপাসল আবার গ্লোমেরুলাস এবং ব্যুম্যান্স এ দুটি অংশে বিভক্ত। বােম্যান্স ক্যাপসুল গ্লোমেরুলাসকে বেষ্টন করে থাকে। বুম্যান্স ক্যাপসুল দ্বিস্তর বিশিষ্ট পেয়ালার প্রসারিত একটি অংশ। গ্লোমেরুলাস এক গুচ্ছ কৈশিক জালিকা দিয়ে তৈরি। গ্লোমেরুলাস বলতে আমরা এ একগুচ্ছ কৈশিক জালিকাকেই বুঝে থাকি।

প্রশ্ন ১৩। বৃক্ক বিকল হয় কেন?

উত্তর : নেফ্রাইটিস, ডায়াবেটিকস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনিতে পাথর ইত্যাদি কারণে বৃক্ক বা কিডনি ধীরে ধীরে বিকল হয়ে যায়। আকস্মিক কিডনি অকেজো বা বিকল হওয়ার কারণগুলাে হলাে জটিল নেফ্রাইটিস, ডায়রিয়া, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ।

প্রশ্ন ১৪। বৃক্ক কেন গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর : নিম্নলিখিত কারণে বৃক্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণঃ

১. রক্ত থেকে প্রােটিন বিপাকে সৃষ্ট নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থ অপসারণ করে বৃক্ক ।

২. বৃক্ক দেহে এবং রক্তে পানির ভারসাম্য রক্ষা করে।

৩. রক্তে অম্ল ও ক্ষারের ভারসাম্য রক্ষা করে।

৪. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।

প্রশ্ন ১৫। রেনাল টিউবুলস কীভাবে গঠিত?

উত্তর : নিম্নলিখিত অংশগুলাে দ্বারা রেনাল টিউবলস গঠিতঃ

১. নিকটবর্তী প্যাচানাে নালিকা,

২. হেনলির লুপ,

৩, দূরবর্তী প্যাচানাে নালিকা এবং 

৪. সংগ্রাহক নালি।

প্রশ্ন ১৬। রক্তে ক্যালসিয়াম ও ফসফেটের মাত্রার তারতম্য হয় কেন?

উত্তর : অজৈব লবণ রেচনে প্যারাথাইরয়েড হরমােন বিশেষ ভূমিকা রাখে। রক্তে এ হরমােনের মাত্রা বেড়ে গেলে একদিকে ফসফেটের ক্ষরণ এবং অপরদিকে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের পুনঃশোষণ বৃদ্ধি পায়। ফলে রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়ে এবং ফসফেটের মাত্রা কমে।

প্রশ্ন ১৭। গ্লোমেরুলার ফিলট্রেট বলতে কী বােঝ?

উত্তর : গ্লোমেরুলাস রক্তের হাইড্রোস্ট্যাটিক চাপে রক্তের প্রােটিন ও রক্তকণিকা ছাড়া যেসব উপাদান পরিস্রাবণ প্রক্রিয়ায় কৈশিকজালিকার এন্ডােথেলিয়াম ও ভিত্তিঝিল্পি এবং রেনাল ক্যাপসুলের এপিথেলিয়াম ভেদ করে ক্যাপস্যুলার স্পেসে জমা হয়। তাদেরকে গ্লোমেরুলার ফিলট্রেট বলে।

প্রশ্ন ১৮। বৃক্কের ভেতরের অংশ কয়ভাগে বিভক্ত?

উত্তর : বৃক্কের ভেতরের অংশ দুটি অঞ্চলে বিভক্ত। 

১.ভেতরের দিকে গাঢ় অঞ্চলটা মেডুলা। 

২. বাইরের দিকের ফিকে অলটি কর্টেক্স নামে পরিচিত।

প্রশ্ন ১৯। মূত্রের উপাদানগুলাে কী কী?

উত্তর : মূত্রের প্রধান উপাদান হলাে পানি। মূত্রের শতকরা ৯০ ভাগ হলাে পানি। এছাড়াও প্রতিদিনের মূত্রে ইউরিয়া প্রায় ৩০ গ্রাম, ইউরিক এসিড ০.৫ গ্রাম, ক্রিয়েটিনিন ১ গ্রাম এবং বিভিন্ন লবণ ২৭ গ্রাম থাকে।

প্রশ্ন ২০। নেফ্রনের শ্রেণিবিন্যাস কর।

উত্তর : বৃক্কের কটেক্সে নেফ্রনের মালপিজিয়ান বডির অবস্থানের ভিত্তিতে মানুষের নেফ্রন তিন ধরনের।

ক. সুপার ফিসিয়াল কটিকাল নেফ্রন

খ. মিড কটিকাল নেফ্রন

গ. জাক্সটামেডুলারি নেন।

Leave a Comment