মমতাদি গল্পের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম কী?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম প্রবােধ কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন ২। ‘মমতাদি’ গল্পটি কোন গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর : ‘মমতাদি’ গল্পটি ‘সরীসৃপ’ গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন ৩। মমতাদির বয়স কত?
উত্তর : মমতাদির বয়স ২৩ বছর।
প্রশ্ন ৪। গৃহকর্মে মমতাদির মাইনে কত টাকা ঠিক হয়েছিল?
উত্তর : গৃহকর্মে মমতাদির মাইনে পনেরাে টাকা ঠিক হয়েছিল।
প্রশ্ন ৫। ‘মমতাদি’ গল্পটি কোন গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর : ‘মমতাদি’ গল্পটি ‘সরীসৃপ’ গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন ৬। মমতাদির কপালের ক্ষতচিহ্ন কেমন ছিল?
উত্তর : মমতাদির কপালের ক্ষতচিহ্ন ছিল আন্দাজ করে পরা টিপের মতাে।
প্রশ্ন ৭। ‘মমতাদি’ গল্পে কী দেখে থােকার মন খারাপ হয়েছিল?
উত্তর : ‘মমতাদি’ গল্পে মমতাদির বিবর্ণ গালে তিনটি রক্তবর্ণ দাগ ও দেখে থােকার মন খারাপ হয়েছিল।
প্রশ্ন ৮। বাড়িতে কুটুমরা কী নিয়ে এসেছিল?
উত্তর : বাড়িতে কুটুমরা একগাদা রসগােল্লা আর সন্দেশ নিয়ে এসেছিল।
প্রশ্ন ৯। ‘সরীসৃপ’ গ্রন্থটির লেখক কে?
উত্তর : ‘সরীসৃপ’ গ্রন্থটির লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন ১০। স্কুলপড়ুয়া ছেলেটি মমতাদিকে প্রথমে কী বলে ডেকেছিল?
উত্তর : স্কুলপড়ুয়া ছেলেটি মমতাদিকে প্রথমে বামুনদি বলে ডেকেছিল।
প্রশ্ন ১১। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক গ্রামের নাম কী?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক গ্রামের নাম মালবদিয়া ।
প্রশ্ন ১২। মমতাদি লেখককে কী বলে ডাকতে নিষেধ করেছিল?
উত্তর : মমতাদি লেখককে ‘বামুনদি’ বলে ডাকতে নিষেধ করেছিলেন।
প্রশ্ন ১৩। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
প্রশ্ন ১৪। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে মারা যান?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৫৬ সালে মারা যান।
প্রশ্ন ১৫। মমতাদি রান্না ছাড়াও কী করবে?
উত্তর : মমতাদি রান্না ছাড়াও ছােট ছেলেমেয়েদের দেখাশুনার কাজ করবে।
প্রশ্ন ১৬। মমতাদি কোথায় থাকে?
উত্তর : জীবনময়ের গলির সাতাশ নম্বর বাড়ির এক তলায়।
প্রশ্ন ১৭। মমতাদি কত টাকা মাইনে (বেতন) আশা করেছিল?
উত্তর : মমতাদি বারাে টাকা মাইনে আশা করেছিল নিয়ে।
প্রশ্ন ১৮। কে কাজগুলােকে আপনার করে নিল?
উত্তর : মমতাদি কাজগুলােকে আপনার করে নিল।
প্রশ্ন ১৯। লেখকের কপালে কে চুম্বন করেছিল?
উত্তর : লেখকের কপালে মমতাদি চুম্বন করেছিল ।
প্রশ্ন ২০। কে সম্মানে চোখের জল ফেলল?
উত্তর : মমতাদি সম্মানে চোখের জল ফেলল।
প্রশ্ন ২১। কাকে আস্কারা দিলে জ্বালিয়ে মারবে?
উত্তর : স্কুলপড়ুয়া ছেলেটিকে আঙ্কারা দিলে জ্বালিয়ে মারবে।
প্রশ্ন ২২। মমতাদির গালে লেখক কয়টি দাগ দেখতে পেল?
উত্তর : মমতাদির গালে লেখক তিনটি দাগ দেখতে পেল।
প্রশ্ন ২৩। লেখক কার চুল নিয়ে বেণি পাকানাের চেষ্টা করল?
উত্তর : লেখক মমতাদির চুল নিয়ে বেণি পাকানাের চেষ্টা করল।
প্রশ্ন ২৪। স্বামীর চাকরি নেই বলে কে কষ্টে পড়েছে?
উত্তর : স্বামীর চাকরি নেই বলে দ্রলােকের মেয়ে কষ্টে পড়েছে।
প্রশ্ন ২৫। কবে থেকে মমতাদির স্বামীর চাকরি হয়েছে?
উত্তর : ইংরেজি মাসের পয়লা তারিখ থেকে।
প্রশ্ন ২৬। কার উপর লেখকের মায়ের মায়া বসেছে?
উত্তর : মমতাদির উপর লেখকের মায়ের মায়া বসেছে।
প্রশ্ন ২৭। জীবনময় লেনের পরিবেশ কী রকম?
উত্তর : জীবনময় লেনের পরিবেশ বিশ্রী এবং নােংরা ।
প্রশ্ন ২৮। কার ঘরে সব কমদামি শ্রীহীন জিনিস?
উত্তর : মমতাদির ঘরে সব কমদামি এবং শ্রীহীন জিনিস।

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। তার দুচোখ দিয়ে দু ফোঁটা দুর্বোধ্য রহস্য টপ টপ করে ঝরে পড়ল- কেন?
উত্তর : তার দুচোখ দিয়ে দু ফোঁটা দুর্বোধ্য রহস্য টপ পট করে ঝরে পড়ল লেখকের প্রতি পরম স্নেহে এবং লেখকের মায়ের প্রতি গভীর শ্রদ্ধায়।
‘মমতাদি’ গল্পে লেখক গৃহকর্মে নিয়ােজিত অভাবী মানুষের প্রতি মানবিক ও সহনশীল আচরণের বিষয়টি তুলে ধরেছেন। গল্পে স্বামীর চাকরি না থাকায় সন্তান নিয়ে দুর্বিপাকে পড়ে মমতাদি সচ্ছল বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ নেয়। সেখানে তার কাজকর্মে খুশি হয়ে গৃহকত্রী তার প্রতি সন্তানম্নেহে কোমল আচরণ করেন। মমতাদিও তাকে শ্রদ্ধা করে। ঐ বাড়ির স্কুলপড়ুয়া ছেলেটির প্রতি তার স্নেহ-মমতা প্রকাশ পায়। মমতাদি তাকে মেহড়ােরে বেঁধে নিয়ে গৃহকত্রীকে বলে- “এত কথা কইতে পারে, আপনার ছেলে।” গৃহকত্রী একথা শুনে তাকে বলেন- “বেশি আস্কারা দিও না, জ্বালিয়ে মারবে।” মমতাদি একথা শুনে তার প্রতি সম্মানে সে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়ে। তখন তার দুচোখ দিয়ে দু ফোটা দুর্বোধ্য রহস্য টপ টপ করে ঝরে পড়ল।
প্রশ্ন ২। মমতাদিকে ছায়ামানবী’ বলা হয়েছে কেন?
উত্তর : ছায়ার মতােই স্লানিমার ঐশ্বর্যে মহীয়সী বলে মমতাদিকে ‘ছায়ামানবী’ বলা হয়েছে।
‘মমতাদি’ গল্পে মমতাদি নিম্নবিত্ত পরিবারের এক গৃহবধূ। স্বামীর চাকরি চলে যাওয়ায় মমতাদিকে এক বাড়িতে রান্নার কাজ নিতে হয়। সেই কাজ করতে গিয়ে সে গৃহকত্রীর সঙ্গে প্রয়ােজনীয় কথা ছাড়া আর কারও সঙ্গে তেমন কোনাে কথা বলে না। তার কাজের শৃঙ্খলা ও ক্ষিপ্রতা দেখে সবাই খুব খুশি হয়। প্রথম দিকে বাড়ির মানুষগুলােকে মমতাদি আপন করে নিতে পারেনি। লেখকের মাকে বলেছিল সে লেখকের যত্ন নিবে। প্রথম দিকে লেখক খাবার চাইলে, রান্নাঘরে ঘােরাঘুরি করলেও তাকে গুরুত্ব না দেওয়ায় তার মনে হয় মমতাদি তাকে উপেক্ষা করছে। তখন লেখকের মনে নির্বিকার। মমতাদির এ দিকটিকে নির্দেশ করতেই লেখক হয়েছে- মমতাদি ধরাছোঁয়ার অতীত শব্দহীন অনুভূতিহীন এ মমতাদিকে ‘ছায়ামানবী’ বলেছেন।
প্রশ্ন ৩। ‘মমতাদি’ কীভাবে তার সঙ্কোচকে জয় করে ফেলল?
উত্তর : মমতাদি প্রাণপণ চেষ্টায় তার সংকোচকে জয় করে ফেলল।
শীতের এক সকালে মমতাদি লেখকের মায়ের কাছে কাজের জন্য। আসেন। রান্নার লােক রাখবে কিনা সেটা জানতে চেয়ে বলেন যে, তিনি ছােট ছেলেমেয়েও রাখবেন। আবেদনটি ছিল নিঃসংকোচ। কিন্তু তার কণ্ঠস্বরে বােঝা গেল সংকোচ জয় করে ফেলেছে। কারণ তার কাছে তখন আত্মসম্মানের চেয়ে জীবন সংসারের প্রয়ােজনটাই বড় হয়ে উঠেছিল।
প্রশ্ন ৪। চমকে তার মুখ লাল হলাে।’ বুঝিয়ে দাও।
উত্তর : স্কুলপড়ুয়া ছেলেটির মায়ের মুখে রাঁধুনি’ শব্দটি শুনে চমকে মমতাদির মুখ লাল হলাে।
মমতাদি ভদ্র ঘরের মেয়ে। পরিস্থিতির শিকার হয়ে অভাবে পড়ে তাকে গৃহকর্মীর কাজ খুঁজতে বের হতে হয়েছে। তাই গৃহকত্রীর কাছে সে জানতে চেয়েছে তারা তাকে রান্নার লােক হিসেবে রাখবে কিনা। তখন তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করেন যে সে রাধুনি কিনা। এ কথা শুনে মমতাদির মুখ লাল হলাে। কারণ সে পেশাদার রাধুনি বা কাজের লোক নয়।
প্রশ্ন ৫। বেদনায় কেন মমতাদির মুখ কালাে হয়ে গিয়েছিল? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : ফুলপড়ুয়া ছেলেটি মমতাদির গালে তিনটে দাগ দেখে তার না কারণ জানতে চাইলে বেদনায় মমতাদির মুখ কালাে হয়ে গেল।
স্কুলপড়ুয়া ছেলেটি মমতাদিকে বড় বােনের মতাে ভালােবাসত। মমতাদিও তাকে ছােট ভাইয়ের মতাে স্নেহ করত। একদিন তার গালে তিনটে দাগ দেখে স্কুলপড়ুয়া ছেলেটি তার কারণ জিজ্ঞাসা করে। জবাবে মমতাদি মশা মারতে গিয়ে চড় লাগার কথা বলে উত্তর পাশ কাটাতে চায়। ছেলেটি তা বিশ্বাস করে না। প্রথমে হাসতে মর্যাদাসম্পন্ন থাকা মমতাদির মুখ ক্ৰমে কালাে হয়ে যেতে থাকে। ছেলেটি অন্যের বুঝতে পারে কেউ তাকে মেরেছে। মমতাদি তা স্বীকার করতে থাকলেও পারে না। তখন বেদনায় তার মুখ কালাে হয়ে যায়।
প্রশ্ন ৬। তােকে খুব ভালােবাসবে- মার এ মন্তব্যের কারণ কী?
উত্তর : তােকে খুব ভালােবাসবে- মার এ মন্তব্যের কারণ মমতাদির মাতৃ হৃদয়ের প্রতি আস্থা এবং খােকাকে সান্ত্বনা দান।
প্রথম দেখাতেই স্কুল পড়ুয়া ছেলেটি মমতাদিকে পছন্দ করেছিল। তার আচরণ, স্নেহ-মমতা তার শিশুমনে দারুণ প্রভাব ফেলে। মমতাদির সঙ্গে দ্রুত ভাব জমানাের জন্য সে তাকে রান্নাঘর দেখাতে চায়। কিন্তু মমতাদির তখন অন্য একটা তাড়া ছিল বলে তাকে কাল দেখব বলে চলে যায়। প্রিয় মানুষের মুখে এ কথা শুনে ছেলেটি মনঃক্ষুন্ন হয়। ছেলেটির মন ভালাে করার জন্য তখন তার মা তাকে প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেন।
প্রশ্ন ৭। “সে সম্মানের আগাগােড়া করুণা, দয়ামাখা ছিল, সেটা বােধহয় তার সইল না” – ব্যাখা কর?
উত্তর : স্কুলপড়ুয়া ছেলেটিকে স্নেহ করা প্রসঙ্গে ছেলেটির মা মমতাদিকে যে কথা বলেছিলেন সে সম্পর্কে লেখক প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছেন।
স্কুলপড়ুয়া ছেলেটি মমতাদির সঙ্গে খুব সহজেই মিশে যায়। মমতাদিও তাকে ছােট ভাইয়ের মতাে আদর করত, গল্প শােনাত। ঐ ছেলেটির মা এই বিষয়টি জেনে ফেলায় মমতাদি ভয় পায়। কারণ এই স্নেহের সম্পর্ক দেখে ছেলেটির মা রাগ করতে পারেন। কিন্তু তা হলাে না, বরং ছেলেটির মা হাসলেন এবং তাকে বললেন যে ছেলেটি খুব দুষ্টু; পরে তারই বিপদ হবে। এভাবে যে সম্মান ছেলেটির মা মমতাদিকে দিলেন তা পেয়ে মমতাদির চোখ জলল ভরে উঠল।
প্রশ্ন ৮। মমতাদি স্কুলপড়ুয়া ছেলেটিকে বাইরে রােয়াকে বসাল কেন?
উত্তর : নিজ বাড়ির মলিনতা, আসবাবপত্র ও আলাে-বাতাসের অপ্রতুলতার জন্য মমতাদি স্কুলপড়ুয়া ছেলেটিকে রােয়াকে বসাল।
মমতাদি যে বাড়িতে কাজ নিয়েছে সেই বাড়ির স্কুলপড়ুয়া ছেলেটি স্কুল থেকে ফেরার পথে মমতাদির সঙ্গে দেখা হলে জোর করে তার বাড়ি যায়। অনিচ্ছাসত্ত্বেও মমতাদি তাকে বাড়ি নিয়ে যায় এবং লজ্জায় প্রথমে সে সংকুচিত হয়ে পড়ে। পরে সে ছেলেটিকে বাইরে রােয়াকে বসতে দেয়।
প্রশ্ন ৯। লেখক পুলকিত হয়েছিলেন কেন?
উত্তর : মমতাদির স্বামীর চাকরি হয়েছে শুনে লেখক পুলকিত হয়েছিলেন।
‘মমতাদি’ গল্পের মমতাদি ভালাে ঘরের মেয়ে হওয়া সত্ত্বেও অভাবে পড়ে লেখকদের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ নিয়েছিল। কারণ, তার স্বামীর কোনাে চাকরি ছিল না। ফলে মমতাদির সংসার চলত না। তাই বাধ্য হয়ে মমতাদি লেখকদের বাড়িতে কাজ করতে এসেছিল। একদিন তার মুখে ইংরেজি মাসের পয়লা থেকে স্বামীর চাকরি হয়েছে শুনে লেখক পুলকিত হয়েছিলেন। কারণ স্বামীর চাকরি হলে মমতাদি সুখে-স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করতে পারবে।
প্রশ্ন ১০। ‘প্রাণপণ চেষ্টায় অতিরিক্ত জয় করে ফেলেছে। এ কথাবলার কারণ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : মমতাদি সম্পর্কে প্রশ্নোক্ত কথাটি বলা হয়েছে।
মর্যাদাসম্পন্ন ঘরের নারী হয়েও অভাবের কারণে মমতাদিকে অন্যের বাড়িতে কাজের সন্ধানে যেতে হয়। তার মনে সংকোচ থাকলেও সে তা মুছে ফেলে। কারণ মর্যাদাবােধের চেয়ে প্রয়ােজনটাই তখন তার কাছে বড় হয়ে ওঠে। ফলে স্কুলপড়ুয়া ছেলেটির বাড়িতে যখন সে কাজ চাইতে আসে তখন তার কথায় কোনাে জড়তা বা সংকোচ ছিল না। তার কথা শুনে অনুমান করা গেছে যে, সংকোচকে সে প্রবল চেষ্টায় জয় করে নিয়েছে।
প্রশ্ন ১১। লেখকের মা কেন মমতাদিকে কাজ ছাড়তে বললেন?
উত্তর : লেখকের মা আন্তরিকতার কারণেই মমতাদিকে কাজ ছাড়তে বলেন।
মমতাদি ভদ্রঘরের সন্তান। তার আত্মসম্মানবােধ আছে। সংসারের দৈন্যের কারণেই মমতাদি অন্য লােকের বাসায় কাজ করতে থেকে মমতাদির স্বামীর চাকরি হয়েছে। এখন তাহলে মমতাদিকে এসেছে। হঠাৎ লেখকের মা শুনলেন যে, ইংরেজি মাসের পয়লা উপার্জনের জন্য কষ্ট করতে হবে না। তাছাড়া তাদেরও কোনো অসুবিধা হবে না। এজন্যই লেখকের মা মমতাদিকে কাজ ছাড়তে বলেছেন।

আরও,

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ সুভা

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ বই পড়া

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ অভাগীর স্বর্গ

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ পল্লিসাহিত্য

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ আম আঁটির ভেঁপু

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ প্রবাস বন্ধু

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব 

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ মমতাদি

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ পয়লা বৈশাখ

▶জ্ঞান ও অনুধাবন মূলকঃ একাত্তরের দিনগুলো

Leave a Comment