জুতা আবিষ্কার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নঃ বিদ্যালয়ের চাল ফুটো হয়ে ঘরে বৃষ্টির পানি পড়ছে। জেলা বাের্ডের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিদর্শনে এলে প্রধান শিক্ষক বিষয়টি তার নজরে আনেন। তিনি বিষয়টি গুরুত্বের সাথে শোনেন এবং বলেন, অচিরেই তিনি এ ব্যাপারে উপরে লিখবেন। অনুমােদন পেলে বাজেট করে পাঠিয়ে দেবেন। তাই তাকে আগামী বাজেট না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। জেলা বাের্ড কর্মকর্তার প্রতিশ্রুতির বিষয়টি এলাকায় আলােচিত হলে বেকার-ভবঘুরে যুবক সােহেলকে বিষয়টি ভাবিয়ে তােলে । সে তার বন্ধুদের সাথে বিষয়টি আলােচনা করে দ্রুত স্কুলঘরের সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজে বের করে ।
ক. রাজা হবু ধূলি দূর করার নির্দেশ দিয়েছিলেন কাকে?
খ. জলের জীব জল বিনা মরল কেন?
গ. জেলা-বাের্ডের কর্মকর্তার সাথে ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার গােবুরায়ের সাদৃশ্যগত দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. সমাজের উপেক্ষিতদের মাধ্যমেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব’ বিষয়টি উদ্দীপক ও ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতার আলােকে বিশ্লেষণ কর।
উত্তর
ক। রাজা হবু ধূলি দূর করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তার রাজ্যের মন্ত্রী গােবুরায়কে।
খ। জলের জীব জল বিনা মরল রাজার খেয়ালিপনায় সৃষ্ট ধুলা দূর করার জন্য পুকুর ও নদীর সব জল তুলে ফেলার জন্য ।
রাজা হবু রাজ্য থেকে ধুলা দূর করার হুকুম দেন। সাড়ে সতেরাে লক্ষ ঝাঁটা দিয়ে ধুলা ঝাঁট দেওয়া শুরু হলাে। ফলে সারা রাজ্য ধুলাময় হয়ে গেল । এই অবস্থায় রাজ্য থেকে সেই ধুলা দূর করতে একুশ লাখ ভিস্তি পুকুর, বিল, নদীর সব জন তুলে এনে ধুলা নিবারণের চেষ্টা করল। এতে পুকুর-নদীসহ সমস্ত জলাশয় শুকিয়ে গেল । ফলে জলের জীব জল বিনা মরল।
গ। সমস্যার গুরুত্ব না বুঝে সমাধান করতে যাওয়া এবং ভুল কর্মপদ্ধতি গ্রহণের দিক থেকে জেলা-বাের্ডের কর্মকর্তার সঙ্গে ‘জুতাআবিষ্কার’ কবিতার গােবুরায়ের সাদৃশ্য রয়েছে।
জীবন চলার পথে সমস্যা, প্রতিবন্ধকতা আসতেই পারে। তাকে সঠিক পন্থায় মােকাবিলা করতে হবে। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারলে জীবন হয়ে ওঠে উপভােগ্য ও আনন্দময়। আর যদি তার বিপরীত হয় তবে সমস্যার মাত্রা বেড়েই চলে।
উদ্দীপকের জেলা বাের্ডের কর্মকর্তা একটি সামান্য সমস্যার সমাধান করতে যে কর্মপদ্ধতি বাতলে দেন তা নিতান্তই অগ্রহণযােগ্য। বিদ্যালয়ের চাল দিয়ে বৃষ্টির পানি পড়ার বিষয়টি সমাধান করতে তিনি প্রধান শিক্ষককে আগামী বাজেট না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। এ ধরনের উদ্ভট সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার গাবুরায়। তিনি রাজার পা দুটি ধুলা থেকে রক্ষা করতে রাজ্যের জ্ঞানীগুণী-মন্ত্রীদের সঙ্গে পরামর্শ করে ঝাটা দিয়ে রাজ্যের সব ধুলা দূর করার নির্দেশ দেন। এতে রাজ্য ধুলাময় হলে পুকুর, নদী, বিল থেকে জল তুলে শহর-নগর জল-কাদায় ঢেকে ফেলেন। এই অদূরদর্শী ও বােকামিপূর্ণ সিদ্ধান্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের দিক থেকে গােবুরায়ের সঙ্গে উদ্দীপকের জেলা বাের্ডের কর্মকর্তার সাদৃশ্য রয়েছে।
ঘ। ‘সমাজের উপেক্ষিতদের মাধ্যমেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব’- মন্তব্যটি যথার্থ। আমাদের সমাজে যারা উপেক্ষিত তারাই সভ্যতার প্রকৃত কারিগর। তাদের শ্রম ও কর্মদক্ষতায় জগৎ-সংসার সচল রয়েছে। অথচ তারাই প্রতিটি ক্ষেত্রে অবমূল্যায়িত হয়। তাদের ব্যবহারিক জ্ঞান দ্বারা অনেক বড় সমস্যারও তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব, যা স্বীকৃত জ্ঞানীরা সমাধান করতে হিমশিম খান। যায় স্কুলের চাল ফুটো হয়ে পানি পড়ার সমস্যার কথা জানালে জেলা বাের্ডের কর্মকর্তা প্রধান শিক্ষককে আগামী বাজেট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। এদিকে ভবঘুরে সােহেল এস বন্ধুদের নিয়ে সমস্যাটির সমাধানের পথ বের করে। ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতায়ও এ সমস্যা সমাধানে চামার-কুলপতির অবদানের দিক প্রতিফলিত হয়েছে।
‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতায় রাজাকে ধুলা থেকে বাঁচাতে গিয়ে মন্ত্রীসহ জ্ঞানী-গুণী-পণ্ডিতরা সমস্যা আরও বাড়িয়ে তােলেন। তবে এর সঠিক সমাধান করেন সমাজে অবহেলিত, উপেক্ষিত এক চামার। তিনি রাজার পায়ের জুতা তৈরি করে রাজ্যের মানুষকে দুর্দশার হাত থেকে বাঁচান। উদ্দীপকেও অবহেলিত, ভবঘুরে যুবক সােহেল সমস্যার সমাধান করেছে। তাই বলা যায়, সমাজের উপেক্ষিতদের মাধ্যমেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব ।
জুতা আবিষ্কার কবিতার আরও সৃজনশীল প্রশ্ন
১। একটি পাখিকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য রাজা মন্ত্রীকে আদেশ দিলেন। রাজার নিকটাত্মীয়রা এ দায়িত্ব পেল। পণ্ডিতেরা অনেক বিচার-বিবেচনা করে বললেন, পাখিদের বাসা ছােট এবং খড়কুটো তৈরি, তাই এতে বিদ্যা ধরে না। তাই খাচা বানানোর পরামর্শ দিয়ে দখিণা নিয়ে চলে গেলেন। স্যাকরা সােনার চা তৈরি করে দিয়ে থলি বােঝাই বখশিশ নিয়ে গেল। পণ্ডিতেরা পাখিটাকে বিদ্যাশিক্ষা দেওয়ার জন্য লেগে গেলেন। তারা আরও পুথি লিখিয়ে নিলেন। লিপিকররা পারিতােষিক নিয়ে চলে গেলেন। খাচা তৈরি ও অন্যান্য কাজে অনেক লােক লাগল । পাখিকে বিদ্যাশিক্ষা দেওয়ার জন্য বিশাল আয়োজন চলতে লাগল ।
ক. জুতা-আবিষ্কার কবিতায় কাদের মুখ চুন হলাে?
খ. “ধুলার মাঝে নগর হালাে উহ্য” – কেন ঊহ্য হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের রাজা ‘জুতা-আবিষ্কার কবিতার কোন চরিত্রের প্রতিনিধি? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপক এবং ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতায় দৃশ্যমান কর্মকাণ্ডের পরিণতি একই – মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
২। মিটিং হল ফিটিং হল, কান মেলে না তবু,
ডানে-বাঁয়ে ছুটে বেড়াই মেলান যদি প্রভু!
ছুটতে দেখে ছােট্ট ছেলে বলল, কেন মিছে
কানের খোঁজে মরছ ঘুরে সােনার চিলের পিছে?
ক. রাজা কতক্ষণ ভাবলেন?
খ. রাজা কিসের প্রতিকার করতে বলেছেন? বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার কোন দিকটির সাদৃশ্য রয়েছে?
ঘ. “উদ্দীপকটি “জুতা-আবিষ্কার কবিতার মূলভাবকে ধারণ করে না।”মন্তব্যটি যাচাই কর।
৩। মােহনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের বড় মাঠটি ময়লা-আবর্জনায় ভরে গেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শিক্ষার্থীদের পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে সচেতন করে তােলেন। শিক্ষার্থীরা নিজেদের উদ্যোগে মাঠটি পরিষ্কার করার জন্য একত্র হয়। কিন্তু বিশৃঙ্খলভাবে সবাই ঝাড় নিয়ে ছােটাছুটি করায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ ধুলায় ভরে ওঠে। ধুলায় ছেয়ে যায় স্কুলের চারপাশ। প্রধান শিক্ষক বিষয়টি অনুধাবন করে শিক্ষার্থীদের সুশৃঙ্খলভাবে কাজ করার নির্দেশ দিলে অল্প সময়ে বিদ্যালয়ের মাঠটি পরিষ্কার হয়ে যায় ।
ক. সবাই মিলে যুক্তি করে কত লক্ষ ঝটা কিনেছিল?
খ. ‘জগৎ হলাে ধুলায় ভরপুর!’- চরণটি কোন প্রসঙ্গে বলা হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার মিলের ক্ষেত্রটি চিহ্নিত কর।
ঘ. “উদ্দীপকের প্রধান শিক্ষক জুতা-আবিষ্কার কবিতার চর্মকারের একটি বিশেষ দিককে প্রতীকায়িত করেছে।”- মূল্যায়ন কর।
৪। মন্ত্রী কেন কলসী বাজায় বসে রাজার কোলে?
সিংহাসনে ঝােলায় কেন ভাঙা বােতল শিশি?
কুমড়াে নিয়ে ক্রিকেট খেলে কেন রাজার পিসী?
রাজার খুড়াে নাচেন কেন হুঁকোর মালা পরে?
এমন কেন ঘটছে তা কেউ বলতে পার মােরে?
ক. রাজা কোন তত্ত্ব পরে ভাবতে বলেছেন?
খ. ধরণী আর ঢাকিতে নাহি হবে।’- চরণটি দ্বারা কী বােঝানাে হয়েছে?
গ. উদ্দীপকটি ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার যে বিশেষ দিকটিকে আলােকপাত করেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ, “মিল থাকলেও দীপকের রাজা পুরােপুরি , জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার রাজা নয়।”- যথার্থতা মূল্যায়ন কর।
৫। বিজ্ঞানের একটি বিষয়ে প্রতিবেদন লিখবে সাহেদ। এজন্য সে কয়েকদিন ধরে অনেক খােজাখুঁজি করেও কাঙ্ক্ষিত বিষয়ের কোনাে বই পাচ্ছে না। হতাশা নিয়ে নিশ্ৰুপ বসে থাকে সাহেদ। তার নিশ্ৰুপ থাকা দেখে এগিয়ে আসে বন্ধু ফাহাদ। ফাহাদ সবকিছু শােনার পর তাকে ইন্টারনেটের সাহায্য নিতে বলে । ইন্টারনেটের সহায়তায় সাহেদ খুব সহজেই তার কাঙ্ক্ষিত তথ্যগুলাে পেয়ে যায়। মনে মনে বন্ধুর বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা করে ।
ক. জুতা-আবিষ্কার কবিতার কবির নাম কী?
খ. ‘রক্ষা পেল ধরা’ চরণটি দ্বারা কী বােঝানাে হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের বক্তব্য ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার যে বিশেষ দিকটিকে আলােকপাত করেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘জুতা-আবিষ্কার কবিতার মুচি এবং উদ্দীপকের ফাহাদ একই চেতনার অধিকারী।”– বিশ্লেষণ কর।
৬। রাজার নির্দেশে মন্ত্রীগণ ব্যস্ত হয়ে পড়ে পাখিকে কথা বলা শেখানাের জন্য। কিন্তু পাখিকে কীভাবে কথা বলা শেখাবে তা নিয়ে সবাই অনেক চিন্তিত। অনেকে অনেকভাবে কথা বলা শেখানাের প্রস্তাব দেয়। কেউ বলে বইয়ের পাতাগুলাে পাখিকে খাওয়ানাের ব্যবস্থা কর। কেউ বলে পাখিটাকে পণ্ডিত মশায়ের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে দিলেই হয়। কেউ বলে পাখিটাকে ওর মতাে থাকতে দাও, সে নিজে থেকেই কথা বলা শিখবে ।
ক. রাজার কথা শুনে মন্ত্রী কী দেখেছিল?
খ. মন্ত্রী চর্মকারকে কারারুদ্ধ করার প্রস্তাব দেয় কেন? বুঝিয়ে লেখ ।
গ. উদ্দীপকের রাজা এবং জুতা-আবিষ্কার কবিতার রাজার মধ্যে সাদৃশ্য চিহ্নিত কর ।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার আংশিক প্রতিফলন মাত্র, সমগ্র ভাব নয়।”- মন্তব্যটি যাচাই কর ।
৭। মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব। মানুষের এই শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ পায় তার কাজে-কর্মে ও আচার-আচরণে। মানবচরিত্রের সুন্দর বিকাশে আর মহৎ গুণাবলির সমাবেশে সৃষ্টির সেরা হিসেবে তার অনন্য পরিচয় ফুটে ওঠে। এই শ্রেষ্ঠত্বের পরিচয় ফুটিয়ে তােলার জন্য তাকে কর্মমুখর জীবনযাপন করতে হয়। কর্মময় জীবনের বিচিত্র ও মহৎ অবদানের মাধ্যমে মানুষের জীবনের গৌরবময় বিকাশ সাধিত হয়।
ক. মাদুর দিয়ে কী ঢাকতে বলা হয়?
খ. “কোথাও যেন থাকে না কোনাে রন্ধ্র ”- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি জুতা-আবিষ্কার কবিতার সঙ্গে কোন দিক থেকে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত মানববৈশিষ্ট্যগুলাে জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার রাজা, মন্ত্রী ও পারিষদবর্গের মাঝে থাকলে উদ্ভূত সমস্যাগুলাে সৃষ্টি হতাে নামন্তব্যটি বিচার কর।
৮। আমাদের পাড়ার চারদিকে প্রায় খােলা বিল। বর্ষাকালে এসব বিল থাকে প্রায় পানিতে ডােবা। বন্যা হলে তাে কথাই নেই। বড় বড় বন্যার সময় আমাদের উঠানেও এক হাঁটু পানি হতে দেখেছি। সে পানিতে এ বাড়ি ও বাড়ি হেঁটে বেড়ানাে ছিল আমাদের এক শখ।
ক. মাহিনা’ শব্দের অর্থ কী?
খ. ‘কিন্তু মাের হতেছে মনে সন্ধ’- কেন সন্দেহ হচ্ছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার কোন ঘটনাকে ইঙ্গিত করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. সাদৃশ্য থাকলেও দুটি ঘটনার উৎস এবং পরিণতি ভিন্ন । মন্তব্যটি যাচাই কর।
৯। উড : গােপী তুমি বড় নালায়েক আছে। স্বরপুর, শ্যামনগর, শান্তিঘাটা এ তিন গাঁয় কিছু দাদন হলাে না। শ্যামচাদ বেগাের তােম দোরস্তা হােগা নাই।
গােপী : ধর্মাবতার, অধীন হুজুরের চাকর। আপনিই অনুগ্রহ করে পেষ্কারি হতে দেওয়ানি দিয়েছেন। হুজুর মালিক, মারলেও মারতে পারেন, কাটলেও কাটতে পারেন। এ কুঠির কতকগুলিন প্রবল শত্রু হয়েছে, তাদের শাসন ব্যতীত নীলের মাল হওয়া দুষ্কর।
ক. কোথায় ‘বেচা-কিনা’ মজল?
খ. “ডাঙার প্রাণী সাতার করে চেষ্টা”- কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের গােপী ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার কোন চরিত্রকে ইঙ্গিত করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘জুতা-আবিষ্কার কবিতার আংশিক ভাবকে প্রতীকায়িত করে মাত্র, সম্পূর্ণ নয়।”- মন্তব্যটি যাচাই কর।
ক
মাত্র, সম্পূর্ণ নয়।”- মন্তব্যটি যাচাই কর
১০। “দিল দরিয়ার মাঝে দেখলাম
আজব কারখানা।।
দেহের মাঝে বাড়ি আছে,
সেই বাড়িতে চোর লেগেছে,
ছয়জনাতে সিঁদ কাটিছে,
চুরি করে একজনা।।
ক.কত পিপে নস্য ফুরিয়ে গেল?
খ. “বসিল সবে চশমা চোখে আঁটি”- কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. “উদ্দীপকটি জুতা-আবিষ্কার কবিতার সঙ্গে কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. আংশিক সাদৃশ্য থাকলেও উদ্দীপক ও ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার মূলভাবে রয়েছে আকাশ-পাতাল তফাত- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
১১। হবুপুর রাজ্যে আজ দিন ছয়-সাত
চোখে কারাে নিদ্রা নাই, পেটে নাই ভাত।
শীর্ণ গালে হাত দিয়ে নত করি শির
রাজ্যসুদ্ধ বালবৃদ্ধ ভেবেই অস্থির।
ছেলেরা ভুলেছে খেলা, পণ্ডিতেরা পাঠ,
মেয়েরা করেছে চুপ- এতই বিভ্রাট।
ক. কার পাকা দাড়ি অশ্রুতে ভাসে?
খ. “কান্নাকাটি পড়িল বাড়িমধ্যে”- কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার সঙ্গে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. সাদৃশ্য থাকলেও উদ্দীপকটি ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার সমগ্র ভাবের প্রকাশ ঘটাতে পারেনি।”- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।